বিটরুট অত্যান্ত পুস্টিকর একটি খাবার,
ইহাকে সুপার ফুড বলা হয়
বিটরুট ভিটামিন ও খনিজ উপাদানে ভরপুর। আয়রন, জিংক, আয়োডিন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, ফোলেট, ভিটামিন এ, ভিটামিন বি৬, ভিটামিন সি ইত্যাদি উপাদান আছে এতে। এতে আরও রয়েছে প্রচুর ফাইবার ও অ্যান্টি অক্সিডেন্ট।
বিটরুট অত্যান্ত পুস্টিকর একটি খাবার,
✅ এটি উচ্চ রক্তচাপ,
✅ হার্ট অ্যাটাক,
✅রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ সহ ৩০০ টি রোগ থেকে রক্ষা করে যা ১০০০০ পরীক্ষায় প্রমাণিত
?বিট-রুটের উপকারিতা
উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের জন্য বিটরুট অনেক উপকারী।
?এতে রয়েছে নাইট্রেটস, যা রক্তনালী প্রসারিত করে ও রক্তচাপ কমিয়ে দেয়।
রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।
?️বিটে থাকা লুটেইন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চোখের সমস্যার ঝুঁকি কমায়।
?️এতে রয়েছে ফাইটোকেমিক্যাল, যা চোখের স্বাস্থ্য এবং চারপাশের স্নায়ু টিস্যুগুলোর শক্তি বৃদ্ধি করে।
?এটি ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায় হজম ক্ষমতা উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা প্রতিরোধ করে।
?বিটে আছে টালাইন নামক প্রদাহ বিরোধী যৌগ, যা প্রদাহ সৃষ্টিকারী রোগকে নিয়ন্ত্রণ করে।
?এটি অন্ত্রে ভালো ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ বৃদ্ধি করে রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।
?বিটরুটে থাকা আয়রন রক্তে হিমোগ্লোবিন তৈরি করে রক্তস্বল্পতার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
?বিট মস্তিষ্কের রক্ত চলাচল বাড়িয়ে দেয় এবং মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
?কোলন ক্যানসার প্রতিরোধের জন্য বিট কার্যকরী সবজি।
পর্যাপ্ত পরিমাণে বিটরুটের জুস খেলে শরীরের টক্সিন দূর হয় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
?রক্তে কোলেস্টেরল বেশি থাকলে বিটের জুস তা কমাতে সাহায্য করে।
?এতে বিটেইন থাকায় যকৃতে চর্বি জমতে দেয় না।
খুব সহজেই শরীরকে ডিটক্সিফাই করে।
?বিটরুটের পুষ্টি উপাদান ত্বক সুন্দর রাখে এবং চেহারায় বার্ধক্যের ছাপ কমায়।